মাথা ব্যথা (Headache) কি এবং কেন হয়?
দৈনন্দিন জীবনে মাথা ব্যথা (Headache) খুব সাধারণ একটি সমস্যা। মাথা ব্যথা অনেক বিরক্তিকর, তবে বেশীর ভাগ মাথা ব্যথাই মারাত্মক রোগ নির্দেশ করে না। দুশ্চিন্তা ও মাইগ্রেন শতকরা ৯০ ভাগ মাথা ব্যথার জন্য দায়ী। মাথা ব্যথা নানা রকমের। টেনশন হেডেক বা দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা, মাইগ্রেন হেডেক, ক্লাস্টার হেডেক, সাইনাস হেডেক, আর্জেন্ট হেডেক, আইহেডেক বা চক্ষুজনিত মাথা ব্যথা, হরমোনজনিত মাথা ব্যথা। তাছাড়া ব্রেন টিউমার, ব্রেনের ভিতর রক্তক্ষরণ, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি কারণেও মাথা ব্যথা হয়। মাথা ব্যথা মাথার উভয় দিকে হয়। মাথায় তীব্র চাপ অনুভূত হয় এবং ব্যথা ঘাড়ে সংক্রমিত হতে পারে। মানসিক চাপে ব্যথা বাড়তে পারে। পুরুষ, মহিলা সমানভাবে আক্রান্ত হয়।
মাথা ব্যথার কারন
মানসিক চাপ শেষ হয়ে যাওয়ার ফলে শরীরের স্ট্রেস হরমোন (শারীরিক ও মানসিক চাপ বেড়ে গেলে নিঃসৃত বিশেষ হরমোন) নিঃসরণের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে দ্রুতই মস্তিষ্কে নিউরোট্রান্সমিটার নামের বার্তা বহনকারী কিছু রাসায়নিক পদার্থের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই পদার্থগুলো রক্তনালীকে প্রথমে সংকুচিত ও পরে প্রসারিত করার নির্দেশ পাঠায়, যার ফলে মাথাব্যথা হয়। এছাড়া মাথা ব্যথার ওষুধ কিছু কারণ রয়েছে
- চোখের পাওয়ারে পরিবর্তন, বা একটানা কম্পিউটার বা ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকা।
- মদ্যপান বা ব্ল্যাক কফি পান।
- ঠাণ্ডা খাবার থেকে মাথার যন্ত্রণা হতে পারে।
- ঘুমের সময় পরিবর্তন।
- রাতে ঘুমানোর সময় ভুলবশত ঘাড়ে চাপ লাগা এবং এ থেকে মাথা ব্যথা।
- অনেক সময় খালি পেটে থাকা।
- অতিরিক্ত মানসিক চাপ।
- হঠাৎ করে অ্যালার্জি সৃষ্টি হওয়া।
- ধূপ বা কোনো সুগন্ধির কড়া গন্ধ থেকে মাথা
- ক্ষুধা এবং ওজন পরিবর্তন।
- উদ্বেগ, উত্তেজনা বা অস্থিরতা।
মাথা ব্যথা রোগের চিকিৎসায় আকুপাংচারের ভূমিকা
মাথা ব্যথা সিন্ড্রোমের চিকিৎসার জন্য নতুন পদ্ধতি আকুপাংচার। আকুপাংচার, মাথা ব্যথা রোগ সম্পূর্ণরূপে নিরাময়ে সাহায্য করে। ডাক্তাররা দেখেছেন যে আকুপাংচার ডিপ্রেশন সিন্ড্রোমের চিকিৎসায় খুব সহায়ক হতে পারে। গবেষণা অনুসারে। আকুপাংচার সূঁচ শরীরের বিভিন্ন
See more…